কেচো জৈব পদার্থ খেয়ে যে পাচ্য পদার্থ মলরুপে নির্গমণ হয় তাকে কাস্ট
(cast) বলে। এই কাস্টের ভিতর জীবাণু সংখ্যা এবং তার কার্যকলাপ বৃদ্ধি পায়। ফলে মাটির উর্বরতা বাড়ে। দেখা গেছে, পারিপার্শ্বিক মাটির তুলনায় কাস্টের মধ্যে জীবাণু সংখ্যা প্রায় হাজার গুণ বেশি। এই কাস্টের উপরে বিভিন্ন প্রকার উৎসেচক উৎপাদনকারী ব্যাক্টেরিয়া জীবাণু বেশি থাকায় মাটির উর্বরতাও বৃদ্ধি পায়। যেমনঃ কাস্টের কারণে মাটি থেকে গাছে ৬ শতাংশ নাইট্রোজেন এবং ১৫-৩০ শতাংশ ফসফরাস হতে দেখা গেছে। এছাড়াও অন্যান্য উদ্ভিদ খাদ্য উপাদান যেমনঃ ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি, গাছে বেশি পরিমাণে উপলব্ধ হয়। কেঁচোর উপস্থিতিতে জৈব পদার্থের কার্বন ও নাইট্রোজেন অনুপাত
(C:N ratio) প্রায় ২০:১ এর কাছাকাছি হয়। এই অনুপাতে গাছ সহজেই কম্পোস্ট থেকে খাদ্য গ্রহণ করতে পারে।
উত্তর সমূহ
কেচো জৈব পদার্থ খেয়ে যে পাচ্য পদার্থ মলরুপে নির্গমণ হয় তাকে কাস্ট (cast) বলে। এই কাস্টের ভিতর জীবাণু সংখ্যা এবং তার কার্যকলাপ বৃদ্ধি পায়। ফলে মাটির উর্বরতা বাড়ে। দেখা গেছে, পারিপার্শ্বিক মাটির তুলনায় কাস্টের মধ্যে জীবাণু সংখ্যা প্রায় হাজার গুণ বেশি। এই কাস্টের উপরে বিভিন্ন প্রকার উৎসেচক উৎপাদনকারী ব্যাক্টেরিয়া জীবাণু বেশি থাকায় মাটির উর্বরতাও বৃদ্ধি পায়। যেমনঃ কাস্টের কারণে মাটি থেকে গাছে ৬ শতাংশ নাইট্রোজেন এবং ১৫-৩০ শতাংশ ফসফরাস হতে দেখা গেছে। এছাড়াও অন্যান্য উদ্ভিদ খাদ্য উপাদান যেমনঃ ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি, গাছে বেশি পরিমাণে উপলব্ধ হয়। কেঁচোর উপস্থিতিতে জৈব পদার্থের কার্বন ও নাইট্রোজেন অনুপাত (C:N ratio) প্রায় ২০:১ এর কাছাকাছি হয়। এই অনুপাতে গাছ সহজেই কম্পোস্ট থেকে খাদ্য গ্রহণ করতে পারে।