১ । বীজ তলায় বীজ বপন
: ৫ অগ্রহায়ণ থেকে ১ পৌষ (২০ নভেম্বর থেকে ১৬ ডিসেম্বর)।
২ । চারার বয়স ও রোপন দুরত্ব
: ৩৫-৪০ দিন এবং ২০ x ১৫ সেন্টিমিটার।
৩ । চারা রোপণ
: ১৫ পৌষ থেকে ১০ মাঘ (১ জানুয়ারি থেকে ২৫ জানুয়ারি)।
৪ । চারার সংখ্যা
: প্রতিগুছায় ২/৩ টি।
৫ । ইউরিয়া সার (কেজি/বিঘা)
: ৩০-৪০
৬ । টিএসপি সার (কেজি/বিঘা)
: ৭-১৪
৭ । এমওপি সার (কেজি/বিঘা)
: ৮-১৬
৮ । জিপসাম সার (কেজি/বিঘা)
: ৪-১১
৯ । জিংক সার (কেজি/বিঘা)
: ০.৭-১.৪
১০ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি
: সর্বশেষ জমি চাষের সময় সবটুকু টিএসপি, এমওপি, জিংক সালফেট ও জিপসাম সার প্রয়োগ করা উচিত। ইউরিয়া সার সমান তিন কিস্তিতে যথা- রোপণের ১০-১৫ দিন পর ১ম কিস্তি, ৩০-৪০ দিন পর ২য় কিস্তি এবং ৫০-৬০ দিন পর ৩য় কিস্তি প্রয়োগ করতে হবে। জিংকের অভাব পরিলক্ষিত হলে জিংক সালফেট এবং সালফারের অভাব পরিলক্ষিত হলে জিপসাম ইউরিয়ার মত উপরি প্রয়োগ করতে হবে। তবে এলসিসি ভিত্তিক ইউরিয়া সার প্রয়োগ করাই উত্তম।
১১ । আগাছা দমন
: রোপণের পর ৪০-৪৫ দিন পর্যন্ত জমি আগাছামুক্ত রাখতে হবে।
১২ । সেচ ব্যবস্থাপনা
: থোর অবস্থা থেকে দুধ অবস্থা পর্যন্ত জমিতে পর্যাপ্ত পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে। তবে এডাব্লিউডি পদ্ধতি ব্যবহার করা উত্তম।
১৩ । রোগ বালাই দমন
: সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা অনুসরন করা উচিত। তবে রোগবালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ বেশি হলে অনুমোদিত বালাইনাশক প্রয়োগ করতে হবে।
১৪ । ফসল পাকা ও কাটা
: ৫-২০ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল- ৩ মে) ধান কাটার উপযুক্ত সময়।