১। এ ধানের চালে সুগন্ধ আছে বিধায় পোলাও করার জন্য খুবই উপযোগী।
২। এর উচ্চতা ১২০ সেন্টিমিটার।
৩। চাল ছোট ও গোলাকৃতি।
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
১ । বীজতলায় বীজ বপন
: ১০-১৫ শ্রাবণ (২৫-৩০ জুলাই)।
২ । চারার বয়স
: ২৫-৩০ দিন।
৩ । রোপণ দূরত্ব
: ২০X১৫ সেন্টিমিটার।
৪ । ইউরিয়া সার (কেজি/বিঘা)
: ২০
৫ । টিএসপি সার (কেজি/বিঘা)
: ১৩
৬ । এমওপি সার (কেজি/বিঘা)
: ৯
৭ । জিপসাম সার (কেজি/বিঘা)
: ৮
৮ । জিংক সার (কেজি/বিঘা)
: ১.৫
৯ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি
: ইউরিয়া সার সমান ৩ কিস্তিতে জমি তৈরির শেষ পর্যায়ে, রোপণের ২০-২৫ এবং ৫৫-৬০ দিন পর প্রয়োগ করতে হবে। তবে এলসিসি ভিত্তিক ইউরিয়া প্রয়োগ করা উত্তম।
১০ । আগাছা দমন
: রোপণের পর অন্তত ৩০-৪০ দিন পর্যন্ত জমি আগাছামুক্ত রাখা আবশ্যক।
১১ । সেচ ব্যবস্থাপনা
: ধানের চাল শক্ত হওয়া পর্যন্ত প্রয়োজনে সম্পূরক সেচ দিতে হবে।
১২ । রোগবালাই দমন
: বিআর৫ টুংরো ও ব্লাস্ট রোগ প্রতিরোধশীল জাত।